প্রণব ভট্রাচার্য্য
একুশের মঞ্চ থেকে তৃণমূলের পাখির চোখ ২০২৪-এর লোকসভা ভোট । শহিদ মঞ্চথেকে সেই সুরই বেঁধে দিলেন তৃণমূল প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন মমতার ভাষণের আগাগোড়ই টার্গেটে ছিল কেন্দ্রীয় সরকার। গ্যাসের দাম বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধি, জিএসটি থেকে শুরু করে অগ্নিবীরদের নিয়োগকে কঠোর সমালোচনা করলেন তিনি। সরাসরি নরেন্দ্র মোদীকে উদ্দেশ্য করে নেত্রী বলেন, ”আমাদের গরীবের প্রধানমন্ত্রী চাই বিত্তবানদের নয়।”
ধর্মতলার শহিদ মঞ্চে দাঁড়িয়ে মমতা বন্দোপাধ্যায় বলেন, ”মুড়িতেও জিএসটি বসিয়েছে। এক থালা মুড়ি খাব তারও উপায় নেই। মিষ্টিতেও জিএসটি। চিঁড়েতে জিএসটি। দইতে জিএসটি। লস্যিতে জিএসটি, নকুলদানা বাতাসায়ও জিএসটি, মানুষ খাবে কী!” তিনি বলেন, ” হাসপাতালে ভর্তি হলেও রোগীর বিছানার জন্য জিএসটি।
এবারের ২১শে জুলাই (শহীদ দিবসটিকে) আর নিছক শহীদ দিবসে আটকে রাখেন নি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা বন্দোপাধ্যায় আগেই এই দিনটিকে বিজেপির বিরুদ্ধে ‘জিহাদ দিবস ‘ ঘোষণা করে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পতনের ডাক দিয়েছিলেন । আর বৃহস্পতিবারের ধর্মতলার সমাবেশ থেকে তিনি বিজেপিকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ২০২৪-র লোকসভা ইলেকশন হবে বিজেপিকে রিজেকেশনের নির্বাচন।” তিনি এর ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, ২০২৪ সালে একা ক্ষমতায় আসতে পারবে না বিজেপি। সে ক্ষেত্রে বাকীরা একজোট হবে। অর্থাৎ ২০২৪ এ দিল্লিতে বিরোধীরাই হবে ‘ বিকল্প’ সরকারের প্রাণকেন্দ্র।
তিনি বলেন, ২০২১-র বিধানসভা নির্বাচনের সাফল্য যাতে পঞ্চায়েত এবং লোকসভা নির্বাচনেও ধরে রাখা যায় সেজন্য কর্মীদের উদ্দেশ্য মমতা বন্দোপাধ্যায় বলেন, ‘গ্রাম বাংলা এবং পুরসভায় যারা নেতৃত্বে আছেন তারা মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করুন।’
সেই সঙ্গে জনসংযোগ বাড়াতে তিনি দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন।, এখন থেকে কর্মীদের সাইকেল নিয়ে ঘুরতে হবে। বিধায়ক এবং সাংসদরা রিক্সায় যাবেন। তৃণমূল নেত্রীর নির্দেশ, দলের নাম করে কেউ যদি টাকা তোলে তবে তাকে ধরে থানায় সোপর্দ করা হয়। কর্মীরা যাতে সরাসরি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে সেজন্য ইতিমধ্যেই তিনি উদ্যোগী হয়েছেন বলে সমাবেশ থেকে জানিয়েছেন ।
একুশের মঞ্চ থেকে তৃণমূলের পাখির চোখ ২০২৪-এর লোকসভা ভোট । শহিদ মঞ্চথেকে সেই সুরই বেঁধে দিলেন তৃণমূল প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন মমতার ভাষণের আগাগোড়ই টার্গেটে ছিল কেন্দ্রীয় সরকার। গ্যাসের দাম বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধি, জিএসটি থেকে শুরু করে অগ্নিবীরদের নিয়োগকে কঠোর সমালোচনা করলেন তিনি। সরাসরি নরেন্দ্র মোদীকে উদ্দেশ্য করে নেত্রী বলেন, ”আমাদের গরীবের প্রধানমন্ত্রী চাই বিত্তবানদের নয়।”
ধর্মতলার শহিদ মঞ্চে দাঁড়িয়ে মমতা বন্দোপাধ্যায় বলেন, ”মুড়িতেও জিএসটি বসিয়েছে। এক থালা মুড়ি খাব তারও উপায় নেই। মিষ্টিতেও জিএসটি। চিঁড়েতে জিএসটি। দইতে জিএসটি। লস্যিতে জিএসটি, নকুলদানা বাতাসায়ও জিএসটি, মানুষ খাবে কী!” তিনি বলেন, ” হাসপাতালে ভর্তি হলেও রোগীর বিছানার জন্য জিএসটি।
এবারের ২১শে জুলাই (শহীদ দিবসটিকে) আর নিছক শহীদ দিবসে আটকে রাখেন নি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা বন্দোপাধ্যায় আগেই এই দিনটিকে বিজেপির বিরুদ্ধে ‘জিহাদ দিবস ‘ ঘোষণা করে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পতনের ডাক দিয়েছিলেন । আর বৃহস্পতিবারের ধর্মতলার সমাবেশ থেকে তিনি বিজেপিকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ২০২৪-র লোকসভা ইলেকশন হবে বিজেপিকে রিজেকেশনের নির্বাচন।” তিনি এর ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, ২০২৪ সালে একা ক্ষমতায় আসতে পারবে না বিজেপি। সে ক্ষেত্রে বাকীরা একজোট হবে। অর্থাৎ ২০২৪ এ দিল্লিতে বিরোধীরাই হবে ‘ বিকল্প’ সরকারের প্রাণকেন্দ্র।তিনি বলেন, ২০২১-র বিধানসভা নির্বাচনের সাফল্য যাতে পঞ্চায়েত এবং লোকসভা নির্বাচনেও ধরে রাখা যায় সেজন্য কর্মীদের উদ্দেশ্য মমতা বন্দোপাধ্যায় বলেন, ‘গ্রাম বাংলা এবং পুরসভায় যারা নেতৃত্বে আছেন তারা মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করুন।’
সেই সঙ্গে জনসংযোগ বাড়াতে তিনি দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন।, এখন থেকে কর্মীদের সাইকেল নিয়ে ঘুরতে হবে। বিধায়ক এবং সাংসদরা রিক্সায় যাবেন। তৃণমূল নেত্রীর নির্দেশ, দলের নাম করে কেউ যদি টাকা তোলে তবে তাকে ধরে থানায় সোপর্দ করা হয়। কর্মীরা যাতে সরাসরি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে সেজন্য ইতিমধ্যেই তিনি উদ্যোগী হয়েছেন বলে সমাবেশ থেকে জানিয়েছেন ।
এদিকে, একুশে জুলাই এর শহিদ দিবস উপলক্ষে ধর্মতলায় সভা শেষে বাড়ি ফিরতে গিয়ে বড়োসড় দুর্ঘটনার মধ্যে পড়ল তৃণমূল কর্মীরা। জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার মহেশতলার ৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে বেশ কিছু তৃণমূল সমর্থক এসেছিলেন ধর্মতলায় শহিদ দিবসে অংশ নিতে। কিন্তু সমাবেশ থেকে ফেরার সময় গার্ডেনরিচ উড়ালপুলের কাছে উল্টে যায় তাঁদের ম্যাটাডোর। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন ১২ জন। যাদের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। যায়নি। আহতদের চিকিৎসা শুরু হয়েছে।