প্রশান্ত কুমার ওরফে পিকের কাছ থেকে বহু নথিপত্রসহ তিনটি পাসপোর্ট উদ্ধার
ভিওসি রিপোর্ট
ইডির দিল্লির সদর দপ্তর থেকে প্রেস রিলিস জারী করে জানানো হয় শনিবার সকালে পশ্চিবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার অশোক নগরের একটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে পিকে-কে গ্রেফতার করা হয়।এ ছাড়া এদিন একজন নারীসহ আরো ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পিকে হালদার ছাড়া গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন স্বপন মৈত্র ওরফে স্বপন মিস্ত্রী, উত্তম মৈত্র ওরফে উত্তম মিস্ত্রী, ইমাম হোসেন ওরফে ইমন হালদার, আমানা সুলতানা ওরফে শর্মী হালদার ও প্রানেশ কুমার হালদার। ইডি জানায়, শর্মী হালদার প্রশান্ত কুমারের স্থী যার ছদ্ম নাম আমানা সুলতানা। গ্রেপ্তার সবাই ভারতে ছদ্ম নামে পরিচিত ছিল।
গ্রেপ্তারদের সবাইকে প্রিভেনসন ওফ মানিল্যান্ডারিং আইনে ওইদিনই কলকাতায় সিবিআই আদালতে হাজির করা হলে পিকে হালদার ও অন্য চারজনকে রিমান্ডের জন্য ইডির হেফাজতে দেয়া হয়। আর আমানা সুলতানা ওরফে শর্মি হালদারকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।
ইডি বিবৃতিতে বলেছে প্রশান্ত কুমার ওরফে পিকে হালদার যাকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে শিবশঙ্কর হালদার ছদ্ম নামে পাওয়া যায়।
ইডি জানায় অনুসন্ধানে দেখা যায় কথিত পিকে হালদার তার অন্যান্য সহযোগিদের নিয়ে জালিয়াতি করে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য থেকে রেশন কার্ড, ভারতীয় ভোটার আইডি কার্ড, প্যান কার্ড (ইনকাম ট্যাক্স-র স্থায়ী এ্যাকাউন্ট নম্বর) এবং আধার কার্ডের মতো বিভিন্ন সরকারী পরিচয়পত্র সংগ্রহ করেছিলন।
ইডি নিশ্চিত হয় যে এই বাংলাদেশী নাগরিকরা বাংলাদেশের অর্থ জালিয়াতি করে সম্পূর্ণ জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে প্রাপ্ত পরিচয়ের ভিত্তিতে ভারতে বেশ কয়েকটি কোম্পানী খুলে পরিচালনা করছিলেন। এমনকি তারা কোম্পানির নামে, নিজেদের ও বিভিন্ন ছদ্ম নামে-বেনামে বহু জমি, বাড়ি, অফিস কিনেছেন।বাংলাদেশ ও ভারতীয় পাসপোর্টের পাশাপাশি প্রশান্ত কুমারের কাছে গ্রেনাডার পাসপোর্টও পাওয়া গেছে বলে ইডি জানায়। সূত্রের খবরইডির দিল্লির সদর দপ্তর থেকে প্রেস রিলিস জারী করে জানানো হয় শনিবার সকালে পশ্চিবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার অশোক নগরের একটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে পিকে-কে গ্রেফতার করা হয়। এ ছাড়া এদিন একজন নারীসহ আরো ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পিকে হালদার ছাড়া গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন স্বপন মৈত্র ওরফে স্বপন মিস্ত্রী, উত্তম মৈত্র ওরফে উত্তম মিস্ত্রী, ইমাম হোসেন ওরফে ইমন হালদার, আমানা সুলতানা ওরফে শর্মী হালদার ও প্রানেশ কুমার হালদার।
ইডি জানায়, শর্মী হালদার প্রশান্ত কুমারের স্থী যার ছদ্ম নাম আমানা সুলতানা। গ্রেপ্তার সবাই ভারতে ছদ্ম নামে পরিচিত ছিল।
গ্রেপ্তারদের সবাইকে প্রিভেনসন ওফ মানিল্যান্ডারিং আইনে ওইদিনই কলকাতায় সিবিআই আদালতে হাজির করা হলে পিকে হালদার ও অন্য চারজনকে রিমান্ডের জন্য ইডির হেফাজতে দেয়া হয়। আর আমানা সুলতানা ওরফে শর্মি হালদারকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।
ইডি বিবৃতিতে বলেছে প্রশান্ত কুমার ওরফে পিকে হালদার যাকে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে শিবশঙ্কর হালদার ছদ্ম নামে পাওয়া যায়।
ইডি জানায় অনুসন্ধানে দেখা যায় কথিত পিকে হালদার তার অন্যান্য সহযোগিদের নিয়ে জালিয়াতি করে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য থেকে রেশন কার্ড, ভারতীয় ভোটার আইডি কার্ড, প্যান কার্ড (ইনকাম ট্যাক্স-র স্থায়ী এ্যাকাউন্ট নম্বর) এবং আধার কার্ডের মতো বিভিন্ন সরকারী পরিচয়পত্র সংগ্রহ করেছিলন।
ইডি নিশ্চিত হয় যে এই বাংলাদেশী নাগরিকরা বাংলাদেশের অর্থ জালিয়াতি করে সম্পূর্ণ জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে প্রাপ্ত পরিচয়ের ভিত্তিতে ভারতে বেশ কয়েকটি কোম্পানী খুলে পরিচালনা করছিলেন। এমনকি তারা কোম্পানির নামে, নিজেদের ও বিভিন্ন ছদ্ম নামে-বেনামে বহু জমি, বাড়ি, অফিস কিনেছেন।
বাংলাদেশ ও ভারতীয় পাসপোর্টের পাশাপাশি প্রশান্ত কুমারের কাছে গ্রেনাডার পাসপোর্টও পাওয়া গেছে বলে ইডি জানায়।
সূত্রের খবর, কথিত পিকের বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৬ হাজার ৮০ কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। প্রশান্ত কুমার সহ মোট ১৪ জনের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে চার্জশিট জমা পড়েছে।
এ ঘটনায় বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন শাখা চারজনকে গ্রেফতার করলেও প্রশান্ত কুমার-সহ আরও ১০ জন পলাতক ছিল। যার মধ্যে ছয়জনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে ইডি। বাকি চারজনের খোঁজে ইডির তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
প্রাথমিকভাবে ইডি জানতে পেরেছে, তারা পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন করে রয়েছেন। ইডি সূত্রের খবর, ৪২৬ কোটি টাকার আয় বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে প্রশান্ত কুমারের। রিমান্ড শেষে গ্রেফারকৃত ৬ জনকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হবে ইতিমধ্যে সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
মেডিক্যাল চেক-আপর পর হাসপাতল থেকে ফেরার পথে সাংবাদিকদের কছে দেশে ফেরার কথা জানিয়েছেন পিকেহালদার, তার বিরুদ্ধে অভিযোগও সঠিক নয় জানায়
ইডি জানায়, আজ সকালে ইডির অঞ্চলিক সদর দপ্তর সিজিও কমপ্লেক্স থেকে প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারসহ চারজনকে মেডিক্যাল চেক-আপের জন্য বিধান নগর মহকুমা হাসপাতলে নেয়া হয়। চেকা-আপ শেষে তাদেরকে ফের সিজিও কমপ্লেক্সে ফিরিয়ে নেয়ার পথে আল্পসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখোমুখী হন পিকে হালদার। সাংবাদিকদের প্রশ্ন ছিল আপনি কি দেশে ফিরতে চান, জবাবে তিনি বলেন আমি আমার দেশ বাংলাদেশ ফিরতে চাই। আপনার বিরুদ্ধে ব্যাপক আর্থিক জালিয়াতির যে অভিযোগ রয়েছে সে ব্যাপরে আপনার বক্তব্য কি, এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ সঠিক নয়।
, কথিত পিকের বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৬ হাজার ৮০ কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। প্রশান্ত কুমার সহ মোট ১৪ জনের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে চার্জশিট জমা পড়েছে। এ ঘটনায় বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন শাখা চারজনকে গ্রেফতার করলেও প্রশান্ত কুমার-সহ আরও ১০ জন পলাতক ছিল। যার মধ্যে ছয়জনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে ইডি। বাকি চারজনের খোঁজে ইডির তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
প্রাথমিকভাবে ইডি জানতে পেরেছে, তারা পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন করে রয়েছেন। ইডি সূত্রের খবর, ৪২৬ কোটি টাকার আয় বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে প্রশান্ত কুমারের। রিমান্ড শেষে গ্রেফারকৃত ৬ জনকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হবে ইতিমধ্যে সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
মেডিক্যাল চেক-আপর পর হাসপাতল থেকে ফেরার পথে সাংবাদিকদের কছে দেশে ফেরার কথা জানিয়েছেন পিকেহালদার, তার বিরুদ্ধে অভিযোগও সঠিক নয় জানায়
ইডি জানায়, আজ সকালে ইডির অঞ্চলিক সদর দপ্তর সিজিও কমপ্লেক্স থেকে প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারসহ চারজনকে মেডিক্যাল চেক-আপের জন্য বিধান নগর মহকুমা হাসপাতলে নেয়া হয়। চেকা-আপ শেষে তাদেরকে ফের সিজিও কমপ্লেক্সে ফিরিয়ে নেয়ার পথে আল্পসময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখোমুখী হন পিকে হালদার। সাংবাদিকদের প্রশ্ন ছিল আপনি কি দেশে ফিরতে চান, জবাবে তিনি বলেন আমি আমার দেশ বাংলাদেশ ফিরতে চাই। আপনার বিরুদ্ধে ব্যাপক আর্থিক জালিয়াতির যে অভিযোগ রয়েছে সে ব্যাপরে আপনার বক্তব্য কি, এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ সঠিক নয়।