মেদিনীপুর থেকে শান্তনুপান :

         ইয়াসে ক্ষতিগ্রস্ত ৩০টি পরিবারকে অর্থিক সহয়তা

ঘূর্ণি ঝড় ইয়াশ এর জেরে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দাসপুর- ২ ব্লকের দুধকোমড়া গ্রাম পঞ্চায়েত-র একাধিক গ্রাম । ওই গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ধার দিয়ে রূপনারায়ণ নদী প্রবাহিত হওয়ার ফলে প্রায় সময়ই  বিভিন্ন রকমের সমস্যায় পড়তে হয় নদী তীরস্থ বসবাসকারী শতাধিক পরিবারকে।

সাম্প্রতিক  ঘূর্ণঝড় ইয়াশ ও পূর্ণিমার কোটালের জেরে নদীর জল ব্যাপক পরিমাণে  বেড়ে যাওয়ার  ফলে  দাসপুর-২ ব্লকের গ্রাম গুলি প্লাবিত হয়।   বন্যার জল  ঢ়ুঁকে নদীপাড়ের বাসিন্দাদের  ঘর-বাড়ি-র ব্যাপক ক্ষয়- ক্ষতি হয়। জলের তোড়ে ঘর-বাড়ি ভেঙ্গে যায় বহু মানুষের । আশ্রয়হীন হয়ে পড়ে বেশীরভাগ নদী সিকস্তি।  অনেকে সহায় সম্বলহীন হয়ে পড়ে। দুর্গতদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেন  বিশিষ্ট সমাজসেবক এস এস আলম । তিনি তাৎক্ষণিকভাবে দুর্গতদের মাঝে নগদ ২ লক্ষ টাকা সাহায্য করে

 রক্তদান শিবির

         

কোভিড পরিস্থিতিতে রক্তের সংকট মেটাতে  মেদিনীপুর শহর মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী মৌ রায়-র উদ্যোগে   রক্তদান শিবির অনু্ষ্ঠিত হয়।

 রাজ্য বিশেষ  স্বাস্থ্যকর্তার  শালবনী  কোভিড হাসপাতাল পরিদর্শনে

বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে শালবনী কোভিড হাসপাতাল পরিদর্শনে আসেন রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের  কোভিড-র বিশে্ষ দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা  ডাঃ গোপাল ঢালি

         

এ সময় ডা: গোপাল কৃষ্ণ  শালবনী করোনা হাসপাতালের প্রতিটি ওয়ার্ড ঘুরে দেখেন এবং শ্লিষ্ট বিষয়ে  কথা বলেন  হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট,  চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীদের সাথে। কথা বলেছেন  কয়েকজন রোগীর সাথেও ।

পরিদর্শন শেষে তিনি  সাংবাদিকদের  জানান, ‘পরিষেবা নিয়ে যে সব অভিযোগ ও  প্রশ্ন উঠছে তা স ঠিক নয়।  মাত্র ২৯ জন রোগী এই মুহূর্তে ভর্তি আছেন। রোগীদের সঙ্গে কথা বলে দেখলাম, তাঁরা পরিষেবা ও চিকিৎসার  বাপারে সন্তুষ্ট।

         

তবে, আরও উন্নত পরিষেবা দেওয়ার বিষয়ে  মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকারিক  এবং  হাসপাতালের সুপারকে প্রয়োজনীয়  পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।এ সময় তাঁর সাথে ছিলেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ নিমাই চন্দ্র মন্ডল,  ব্লক ডেভেলপমেন্ট কর্মকতরা  প্রণব দাস,  ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ নবকুমার দাস, জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ নেপাল সিংহ, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মিনু কোয়াড়ি প্রমুখ।